Dear visitor, welcome to educational blog. Hope, see you again- thank you.

সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান সংক্রান্ত আইন, ২০২০ - সকল গেজেট এক ঠিকানায়

সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান সংক্রান্ত আইন, ২০২০


সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান সংক্রান্ত আইন, ২০২০সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান সংক্রান্ত আইন, ২০২০। সম্মানীত ভিজিটর, সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র সমৃদ্ধ এ বাংলা ব্লগ সাইটে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। অনুগ্রহপূর্বক, পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমার এই অলগেজেটস ডট কম সাইটে নতুন এসে
থাকেন; তাহলে, সাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত নতুন পোষ্টের আপডেট পেতে-প্লিজ, সাইটের ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে সাইটটির সঙ্গেই থাকুন। আর যদি ইতোমধ্যে আপনি “ফেজবুক পেজে” লাইক দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আবারও স্বাগত জানাচ্ছি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র একত্রে, একসঙ্গে পাবার এ পাঠকপ্রিয় বাংলাদেশী বাংলা ব্লগে। আশা করি, পরবর্তীতে আবারও এসে ধন্য করবেন “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে।


পাঠক, আপনাদের সকলের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এ ব্লগে আয়োজন করেছি-প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র, প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন, মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র, পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ, ধর্মীয় ই-বুকসমূহ, আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ, জাতীয় পরিচয় পত্র বিষয়ক প্রজ্ঞাপন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন ও পত্র, জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদি। এবার আসা যাক, আজকের পোষ্টের কথায়।







--------------------------------------------------
আরও দেখুন-


--------------------------------------------------

সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান সংক্রান্ত আইন, ২০২০।

স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যানশিয়াল কর্পোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থের সুষ্ঠু ব্যবহারের নিমিত্ত বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন, ২০২০।

ঢাকা, ২৯ মাঘ, ১৪২৬/১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সংসদ কর্তৃক গৃহীত নিম্নলিখিত আইনটি ২৯ মাঘ, ১৪২৬ মোতাবেক ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ তারিখে রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ করিয়াছে এবং এতদ্বারা এই আইনটি সর্বসাধারণের অবগতির জন্য প্রকাশ করা যাইতেছে।

                এই আইনটির সারাংশ অত্র বাংলা ব্লগের সম্মানীত পাঠকদের অবগতির জন্য প্রকাশ করা হলো।

২০২০ সনের ০৪ নং আইন:

 

সময়াবদ্ধ উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ এবং তাহাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে একটি উন্নত দেশ গড়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যানশিয়াল কর্পোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থের সুষ্ঠু ব্যবহারের নিমিত্ত বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন, ১।

 সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন:

 

এই আইন স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যানশিয়াল কর্পোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহের তহবিলের উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান আইন, ২০২০ নামে অভিহিত হবে।

 ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।


সংজ্ঞা বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থি কোনো কিছু না থাকিলে, এই আইনে-

(ক) “তপশিল” অর্থ এই আইনের তপশিল; এবং


(খ) “উদ্বৃত্ত অর্থ” অর্থ তপশিলভুক্ত কোনো সংস্থার বাৎসরিক পরিচালনা ব্যয়, নিজস্ব
অর্থায়নে সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে গৃহীত উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বাৎসরিক ব্যয় এবং বাৎসরিক পরিচালন ব্যয়ের ২৫ (পঁচিশ) শতাংশের অতিরিক্ত অর্থ।

তহবিল ব্যবস্থাপনা-


ধারা ৫ এর বিধান সাপেক্ষে, আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে ভিন্নরূপ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, তপশিলভুক্ত কোনো সংস্থা উহার পরিচালনা ব্যয় এবং নিজস্ব অর্থায়নে সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে গৃহীত উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বাৎসরিক ব্যয় নির্বাহের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অর্থ নিজস্ব তহবিলে জমা রাখিতে পারিবে।

তপশিলভুক্ত কোনো সংস্থা আপৎকালীন ব্যয় নির্বাহের জন্য যুক্তিসঙ্গত পরিমাণ অর্থ, যাহা বাৎসরিক পরিচালন ব্যয়ের সর্বোচ্চ ২৫ (পঁচিশ) শতাংশের সমপরিমাণ, উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অর্থের অতিরিক্ত হিসাবে পৃথকভাবে সংরক্ষণ করিতে পারিবে।







তপশিলভুক্ত কোনো সংস্থার পেনশন ও ভবিষ্য তহবিল থাকিলে উহা পৃথকভাবে পরিচালনা করা যাইবে।

তপশিলভুক্ত সংস্থাসমূহে বাজেট বরাদ্দ হইতে প্রদত্ত অনুদান সরকার কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রদান করা হইবে।

তপশিল (ধারা ২ ও ৭ দ্রষ্টব্য)

  ক্রমিক নং                  প্রতিষ্ঠানের নাম
 ১. জাতীয় কারিকুলাম এবং টেক্সটবুক বোর্ড

 ২. বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড 

 ৩. কারিগরি শিক্ষা বোর্ড 

 ৪. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা।

 ৫. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা

 ৬.  উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর

 ৭. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী

 ৮. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট

 ৯. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম 

 ১০. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল

 ১১. উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর

 ১২. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর 

 ১৩. বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় 

 ১৪. বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড)

 ১৫. পল্লী উন্নয়ন একাডেমী, বগুড়া 

 ১৬. বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

 ১৭. বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ 

 ১৮. বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট 

 ১৯. বাংলাদেশ মান নিয়ন্ত্রণ ও পরীক্ষা ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) 

 ২০. বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস। 

 ২১. বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বার্ক) 

 ২২. জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট 

 ২৩. বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন 

 ২৪. বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি)

 ২৫.  পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড


সংস্থাসমূহের তহবিলে জমাকৃত উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান সংক্রান্ত আইন, ২০২০

 ২৬. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)

 ২৭. চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) 

 ২৮. খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) 

 ২৯. রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ). 

 ৩০. বাংলাদেশ সেরিকালচার বোর্ড

 ৩১. রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো

 ৩২. বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ 

 ৩৩. বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ), রাজশাহী 

 ৩৪. বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)

 ৩৫. বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস কর্পোরেশন (বিটিএমসি।

 ৩৬. বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান

 ৩৭. বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান 

 ৩৮. বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান 

 ৩৯. বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন 

 ৪০. পেট্রোবাংলা। 

 ৪১. বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন 

 ৪২. ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ 

 ৪৩. বাংলাদেশ জুট মিল কর্পোরেশন 

 ৪৪. বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) 

 ৪৫. বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন 

 ৪৬. বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন 

 ৪৭. বাংলাদেশ চা বোর্ড 

 ৪৮.বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন 

 ৪৯. অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)

 ৫০. বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) 

 ৫১. চট্টগ্রাম ওয়াসা

 ৫২. ঢাকা ওয়াসা

 ৫৩. বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড 

 ৫৪. পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) 

 ৫৫. চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ 

 ৫৬. বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান পরিবহন কর্তৃপক্ষ

 ৫৭. বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন

 ৫৮. বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড

 ৫৯. বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন।

 ৬০. বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশন



পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখুন।

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।





কোন মন্তব্য নেই

pollux থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.