Dear visitor, welcome to educational blog. Hope, see you again- thank you.

সরকারি কর্মচারীগণ সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন করবেন যেভাবে - সকল গেজেট এক ঠিকানায়

সরকারি কর্মচারীগণ সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন করবেন যেভাবে


সরকারি কর্মচারীগণ সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন করবেন যেভাবেসরকারি কর্মচারীগণ সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন করবেন যেভাবে। সম্মানীত ভিজিটর, সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র সমৃদ্ধ এ বাংলা ব্লগ সাইটে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। অনুগ্রহপূর্বক, পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমার এই অলগেজেটস ডট কম সাইটে নতুন এসে থাকেন; তাহলে, সাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত নতুন পোষ্টের আপডেট পেতে-প্লিজ, সাইটের ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে সাইটটির
সঙ্গেই থাকুন। আর যদি ইতোমধ্যে আপনি “ফেজবুক পেজে” লাইক দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আবারও স্বাগত জানাচ্ছি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র একত্রে, একসঙ্গে পাবার এ পাঠকপ্রিয় বাংলাদেশী বাংলা ব্লগে। আশা করি, পরবর্তীতে আবারও এসে ধন্য করবেন “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে।
পাঠক, আপনাদের সকলের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এ ব্লগে আয়োজন করেছি-প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র, প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন, মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র, পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ, ধর্মীয় ই-বুকসমূহ, আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ, জাতীয় পরিচয় পত্র বিষয়ক প্রজ্ঞাপন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন ও পত্র, জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদি। এবার আসা যাক, আজকের পোষ্টের কথায়।

--------------------------------------------------
আরও দেখুন-

--------------------------------------------------

সরকারি কর্মচারীগণ সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন করবেন যেভাবে।


সরকারি কর্মচারীগণের সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন সম্পর্কিত

কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য :







ক. চাহিত কাগজপত্র: 

১.ক্লিনিক/হাসপাতালে ভর্তি হয়ে থাকলে মূল ছাড়পত্র;


২. হাসপাতালের বিল/ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ ক্রয়ের ভাউচার এর মূলকপি;



৩. ডাক্তারী ব্যবস্থাপত্র ও রিপোর্ট এর মূলকপি অথবা অফিস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত কপি;



৪.কর্মচারীর/আবেদনকারীর স্বাক্ষরসহ খরচের হিসাববিবরণী;



৫. জাতীয় বেতনস্কেল এর ভেরিফিকেশন নম্বরসহ বেতননির্ধারণী বিবরণীর সত্যায়িত ফটোকপি (অফিস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক);



৬. পিতা-মাতা বা ভাই-বোনের চিকিৎসার ক্ষেত্রে নির্ভরশীলতার প্রত্যয়ন (ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর/পৌরসভার মেয়র কর্তৃক); 



৭. ফরম নম্বর ০১ সঠিকভাবে পূরণ করে অফিস ফরওয়ার্ডিং এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আলাদা ফরওয়ার্ডিং জরুরি নয়, ফরমের নিচের অংশ পূরণ করলেই হবে।



৮. কর্মচারীর পাসপোর্ট সাইজের এক কপি সত্যায়িত ছবি (অফিস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক) যথাস্থানে লাগাতে হবে। কর্মচারীর মৃত্যুর পর পরিবারের কেউ আবেদন করলে সেক্ষেত্রে আবেদনকারীর ছবি লাগাতে হবে। 



খ. আবেদনের প্রাপ্যতা:

১. বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের তালিকাভুক্ত ২০টি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীগণসহ রাজস্বখাতভুক্ত গ্রেড ১ হতে গ্রেড ২০ পর্যন্ত কর্মচারীগণ আবেদন করতে পারবেন। বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগের গ্রেড ১ হতে ১০ পর্যন্ত কর্মচারীগণ আবেদন করতে পারবেন। তবে ডাক, তার ও দূরালাপনী, বাংলাদেশ রেলওয়ে, বিজিবির কর্মচারীগণ আবেদন করতে পারবেন না;


 

২. বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বছরে একবার চিকিৎসা অনুদানের জন্য আবেদন করা যায়। অর্থাৎ জানুয়ারি হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত একবার আবেদন করতে পারবেন;


 

৩. খরচের ২ (দুই) বছরের মধ্যে আবেদন করতে হয়;







 

৪. কর্মচারীর অবসর/মৃত্যুর পর তাঁর বয়স ৬৭ বছর হওয়া পর্যন্ত কর্মচারী ও তাঁর পরিবারের সদস্যগণকে এ সাহায্য দেওয়া হয়;

 
৫. পথ্য/যাতায়াত/অ্যাম্বুলেন্স বিলের জন্য অনুদান দেওয়া হয় না;



 

৬. ৩য় বা তদূর্ধ্ব সিজারিয়ান এর ক্ষেত্রে অনুদান দেওয়া হয় না;


 

৭. বিল/ভাউচারে নাম ও ঠিকানা থাকা আবশ্যক;


 

৮. অবশ্যই নিজ নামের অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট হতে হবে। পিতা-মাতা, ভাই-বোন বা স্বামী/স্ত্রীর নামের একাউন্ট যাতে না হয়। নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ব্যাংক একাউন্টের চেক বইয়ের উপরের পৃষ্ঠার ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে;


 

৯. ঢাকা মহানগরীতে কর্মরত কর্মচারীগণকে প্রধান কার্যালয়ে এবং অন্যান্য কর্মচারীগণকে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে;


 

১০. কর্তৃপক্ষ অসম্পূর্ণ/সন্দেহজনক/ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।

সরকারি কর্মচারীগণ সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন করবেন যেভাবে

আরও পরিষ্কার ধারনা পেতে নিচে দেখুন:

 

বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন ফরম (ক্রমিক নম্বর অনুসারে) পূরণ করার নিয়মাবলি :






কর্মচারী নিজে আবেদন করলে নিজের সত্যায়িত ছবি এবং তাঁর পক্ষ থেকে কেউ আবেদন করলে উক্ত আবেদনকারীর সত্যায়িত ছবি স্ট্যাপলিং করে দিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় যে, কর্মচারী তাঁর স্ত্রী বা মেয়ের চিকিৎসার জন্য আবেদন করেছেন এজন্য তাঁর স্ত্রী বা মেয়ের ছবি লাগিয়ে দিয়েছেন, যা কখনও কাম্য নয়। আর, সব ক্ষেত্রেই সত্যায়ন অফিস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক হতে হবে। 


১। ক. আবেদনকারীর মৃত্যুর পর বিধি মোতাবেক তাঁর ওয়ারিশগণের পক্ষ থেকে কেউ আবেদন করলে আবেদনকারী হিসেবে এখানে তাঁর নাম হবে (বাংলায় এবং ইংরেজিতে)। কর্মচারীর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী জীবিত থাকলে স্ত্রী আবেদন করতে পারেন। কর্মচারী নিজে আবেদন করলে এখানে “প্রযোজ্য নয়” লিখতে হবে।



 

খ. কর্মচারীর সাথে আবেদনকারীর সম্পর্ক এখানে উল্লেখ করতে হবে। “কর্মচারীর কী লাগেন” প্রশ্নের উত্তরে যা আসে সে সম্পর্ক লিখতে হবে।


২। ক. কর্মচারীর মৃত্যুর পর তাঁর পক্ষ থেকে কেউ আবেদন করুক বা কর্মচারীর জীবিত অবস্থায় নিজে আবেদন করুক, সর্বাবস্থায়ই এখানে কর্মচারীর নাম লিখতে হবে (বাংলায় ও ইংরেজিতে)


 

খ. কর্মচারীর পিতা বা স্বামীর (মহিলা কর্মচারীর ক্ষেত্রে) নাম লিখতে হবে।


 

গ. কর্মচারীর পদবি লিখতে হবে (বাংলায় ও ইংরেজিতে)। এখানে সচরাচর একটি ভুল হয়ে থাকে: আগের ঘরে যেহেতু পিতা বা স্বামীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তাই অনেকেই এখানে পিতা বা স্বামীর পদবি উল্লেখ করে থাকেন। যেমন: কৃষক, ব্যবসায়ী, চাকরি ইত্যাদি!


 

ঘ. কর্মচারীর নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে (বাংলায় ও ইংরেজিতে)। এখানেও কেউ কেউ পিতা বা স্বামীর অফিস ঠিকানা লিখে থাকেন যা কোনভাবেই কাম্য নয়।


 

ঙ. কর্মচারীর জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর উল্লেখ করতে হবে।


 

চ. ২০১৫ সালের পে ফিক্সেশন কপির নিচের দিকে হাতে লেখা এবং পরবর্তী বছরেরগুলোতে প্রিন্ট করা ভেরিফিকেশন নম্বর দেওয়া থাকে। আর একজন কর্মচারীর ভেরিফিকেশন নম্বর আজীবন একই থাকে।


৩। ক. কর্মচারীর পক্ষ থেকে কেউ আবেদন করলে সেই আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর  নিজের মোবাইল নম্বর দিতে হবে।


 

খ. আবেদনকারীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাংকের নাম, শাখার নাম (জেলাসহ) উল্লেখ করতে হবে। কর্মচারী নিজে আবেদন করলে কর্মচারীর নিজের নামের ব্যাংক তথ্য দিতে হবে। পিতা/মাতা/ভাই/বোন বা অন্য কারও ব্যাংক তথ্য দিলে মঞ্জুরিকৃত অর্থ ছাড়করণ সম্ভব নয় এবং ব্যাংক থেকে টাকা ফেরত আসে।


 

গ. ব্যাংক শাখার রাউটিং নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। রাউটিং নম্বর হলো নয় ডিজিটের ইউনিক নম্বর যা একেকটি শাখার জন্য নির্দিষ্ট। যেমন: রাউটিং নম্বর ২০০২৭৩৩৭৪ দ্বারা সোনালী ব্যাংকের কাকরাইল শাখাকে বোঝায়।


৪। ক. কর্মচারীর জন্ম তারিখ উল্লেখ করতে হবে।

 
খ. কর্মচারী অবসরে বা মৃত্যুবরণ করে থাকলে সেই তারিখ উল্লেখ করতে হবে। আর কর্মরত থাকলে 'প্রযোজ্য নয়' লিখতে হবে।



 

গ. কর্মচারী রাজস্বখাতভুক্ত হলে ‘রাজস্বখাতভুক্ত’ আর বোর্ড তালিকাভুক্ত সংস্থার হলে ‘বোর্ড তালিকাভুক্ত’ উল্লেখ করতে হবে।


৫। ক. রোগের নাম উল্লেখ করতে হবে। কর্মচারীর স্ত্রী, পুত্র বা পিতামাতার চিকিৎসাবাবদ খরচের জন্য আবেদন করলে সবার রোগের নাম কমা দিয়ে দিয়ে এখানে লিখতে হবে।


 

খ. কর্মচারীর সাথে আবেদনকারীর সম্পর্ক এখানে উল্লেখ করতে হবে। “কর্মচারীর কী হন” প্রশ্নের উত্তরে সম্পর্ক পাওয়া যাবে। যেমন: নিজ, স্ত্রী ও পুত্র।


 

গ. সন্তান প্রসবের (সিজারিয়ান) ক্ষেত্রে কত নম্বর অস্ত্রোপচার তা উল্লেখ করতে হবে। কেউ কেউ ক্যান্সার বা অন্য কোন রোগের ক্ষেত্রে কত নম্বর অস্ত্রোপচার তা উল্লেখ করে থাকেন যা এখানে চাওয়া হয়নি। সিজারিয়ান না হলে ‘প্রযোজ্য নয়’ লিখতে হবে।


 

ঘ. হাসপাতাল বা ক্লিনিকে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে এখানে সেই হাসপাতাল বা ক্লিনিকের নাম উল্লেখ করতে হবে। ভর্তি না হয়ে থাকলে “ভর্তি ছিলাম না” উল্লেখ করতে হবে।


 

ঙ. মোট খরচের পরিমাণ উল্লেখ করতে হবে। অর্থাৎ, মোট কত টাকা খরচের জন্য অনুদান চাচ্ছেন তা এখানে উল্লেখ করতে হবে।


*** ফরমের নিচের "অফিস প্রধানের প্রত্যয়ন" অংশটুকু পূরণ করলেই ফরওয়ার্ডিং এর কাজ হয়ে যায়। আলাদা ফরওয়ার্ডিং এর প্রয়োজন নেই। কেউ আলাদা ফরওয়ার্ডিং দিলেও নিষেধ নেই। তবে ফরমের অংশটুকু পূরণ করতেই হবে।

***পিডিএফ ফরম্যাটের ফরমটি ডাউনলোড করে হাতেও লেখা যেতে পারে এবং ওয়ার্ড ফরম্যাটের ফরমটি কম্পিউটারে টাইপ করেও প্রিন্ট করা যেতে পারে।

 



বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের বিভিন্ন জরুরি লিংক:


১. ২০টি তালিকাভুক্ত সংস্থার তালিকার লিংক: http://www.bkkb.gov.bd/…/45dd13fe-8587-41ef-9d63-26af8634…/-


২. সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের ফরমের লিংক :
http://www.bkkb.gov.bd/…/a08e186e-c393-4c14-8fed-f0d03455…/-


৩. জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের চিকিৎসা অনুদানের ফরমের লিংক:
http://www.bkkb.gov.bd/…/2a8b80be-1b4a-47d5-9fe6-8854cab7…/-



৪. মাসিক কল্যাণ ভাতা, যৌথবীমা ও দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুদানের ফরমের লিংক:
http://www.bkkb.gov.bd/…/8964617e-5537-4c4f-a72b-7df2499a…/-



৫. বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের ওয়েবসাইটের লিংক: www.bkkb.gov.bd


৬. বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের ফেসবুক পেইজের লিংক:
https://www.facebook.com/bkkb.gov/


সূত্র: বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড ও ফেইসবুক


পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখুন।

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।




৩টি মন্তব্য:

  1. নির্ভরশীলতার প্রত্যয়ন পত্রের নমুনা কপি লাগবে

    উত্তরমুছুন
  2. আবেদন করার কতদিন পর অনুদান প্রদান করা হয়?

    উত্তরমুছুন
  3. ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে লেখার জন্য। আপনি একজন স্কুল ছাত্র বা একজন কর্মচারী, ছুটির আবেদন লেখা একটি দক্ষতা যা আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। যদিও আমরা জানি যে একজনকে একটি আনুষ্ঠানিক সুরের পাশাপাশি একটি সুনির্দিষ্ট কাঠামো রাখতে হবে, এই নথির অনেক উপাদান রয়েছে যা প্রায়শই উপেক্ষা করা হয়। ফরম্যাট এবং এর মূল উপাদানগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি এটিকে ভালভাবে লিখতে পারেন। এই ব্লগের মাধ্যমে,বাংলায় আবেদন পত্র লেখার নিয়ম আমরা কিছু সহায়ক নমুনা সহ আবেদনের গঠন, বিন্যাস এবং উপাদানগুলির উপর একটি বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

    উত্তরমুছুন

pollux থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.