Dear visitor, welcome to educational blog. Hope, see you again- thank you.

বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস || Bangladesh Service Rules (Part-1) - সকল গেজেট এক ঠিকানায়

বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস || Bangladesh Service Rules (Part-1)


বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস || Bangladesh Service Rules (Part-1)

সার্ভিস রুলস এর পার্ট, ১-এ চাকরির শর্তাদি এবং পার্ট,২- এ ক্ষতিপূরণ ভাতাদি ও চিকিৎসা সুবিধাদি সংক্রান্ত বিধানাবলী সন্নিবেশিত করা হয়। এই সন্নিবেশিত বিধানাবলীর মধ্যে কতিপয় বিধানাবলী ১ এপ্রিল, ১৯৩৭ তারিখ হইতে প্রযোজ্য ফান্ডামেন্টাল এন্ড সাবসিডিয়ারি রুলস হইতে নেওয়া হয় এবং ইহার পরবর্তী পর্যায়ে অর্থাৎ ১ এপ্রিল, ১৯৩৭ হইতে ৩০ এপ্রিল, ১৯৫৩ পর্যন্ত সময়ে ইন্ডিয়া এ্যাক্টের অধীনে জারিকৃত বিধি এবং সংশোধনীসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ইহা ছাড়া পেনশন সংক্রান্ত বিধানাবলী সিভিল সার্ভিস রেগুলেশনস হইতে নেওয়া হয়।

সার্ভিস রুলস এর পার্ট, ১-এ চাকরির শর্তাদি এবং পার্ট,২- এ ক্ষতিপূরণ ভাতাদি ও চিকিৎসা সুবিধাদি সংক্রান্ত বিধানাবলী সন্নিবেশিত করা হয়। এই সন্নিবেশিত বিধানাবলীর মধ্যে কতিপয় বিধানাবলী ১ এপ্রিল, ১৯৩৭ তারিখ হইতে প্রযোজ্য ফান্ডামেন্টাল এন্ড সাবসিডিয়ারি রুলস হইতে নেওয়া হয় এবং ইহার পরবর্তী পর্যায়ে অর্থাৎ ১ এপ্রিল, ১৯৩৭ হইতে ৩০ এপ্রিল, ১৯৫৩ পর্যন্ত সময়ে ইন্ডিয়া এ্যাক্টের অধীনে জারিকৃত বিধি এবং সংশোধনীসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ইহা ছাড়া পেনশন সংক্রান্ত বিধানাবলী সিভিল সার্ভিস রেগুলেশনস হইতে নেওয়া হয়।

বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস, প্রণয়নের প্রেক্ষাপটঃ

 ইন্ডিয়া এ্যাক্ট, ১৯৩৫ এর ধারা ২৪১ এর ক্ষমতাবলে প্রণীত সার্ভিস রুলসটি ১ মে, ১৯৫৩ তারিখে তদানীন্তন প্রাদেশিক সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন সরকারী কর্মচারীদের জন্য ইস্ট বেঙ্গল সার্ভিস রুলস দুই পার্টে (খন্ডে) জারি করা হয়। এই সার্ভিস রুলস ১ মে, ১৯৫৩ তারিখে জারি করা হইলেও উহার ভূতাপেক্ষিক কার্যকারিতা দেওয়া হয় ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ তারিখ হইতে। পরবর্তী পর্যায়ে এই সার্ভিস রুলস এর নাম পরিবর্তনপূর্বক ইস্ট পাকিস্তান সার্ভিস রুলস রাখা হয়। বাংলাদেশ সৃষ্টির পর Bangladesh (Adaptation of Existing Bangladesh laws) Order, 1972 (P.O. No. 48 of 1972) দ্বারা ইহা বাংলাদেশে প্রযোজ্য করিয়া নাম পরিবর্তন পূর্বক বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস রাখা হয়। উল্লেখ্য ইহা তদানীন্তন প্রাদেশিক সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন কর্মচারীদের জন্য প্রণীত হইলেও রাষ্ট্রপতির উক্ত আদেশের অনুচেছদ-৮ এর মর্মানুসারে ইহা বাংলাদেশ সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন সকল সরকারী কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য।






১ মে, ১৯৫৩ তারিখে সার্ভিস রুলস জারির পর ৩০ জুন, ১৯৭০ পর্যন্ত যে সকল সংশোধনী আনা হইয়াছিল, তাহা অন্তর্ভুক্ত করিয়া ৫ জুলাই, ১৯৭০ তারিখে পার্ট-১ এর সংশোধিত সংস্করণ প্রকাশ হইলেও পার্ট-২ এর কোন সংশোধনী সংস্করণ অদ্যাবধি প্রকাশ করা হয় নাই। ইহাছাড়া ৩০ জুন, ১৯৭০ এর পরবর্তী সংশোধনীসমূহ অন্তর্ভুক্ত করিয়া কোন সংশোধিত সংস্করণ অদ্যাবধি প্রকাশ করা হয় নাই।

সার্ভিস রুলস -এ আনীত সকল সংশোধনী অন্তর্ভুক্ত করিয়া সংশোধিত সংস্করণ প্রকাশিত না হওয়ায় এবং সার্ভিস রুলস এ অন্তর্ভুক্ত বিষয়াদি সংক্রান্তে বিভিন্ন সময়ে কতিপয় আইন, বিধিমালা, আদেশ-নির্দেশ ইত্যাদি জারি হওয়ার ফলে সার্ভিস রুলস এর কোন্ কোন্ বিধি বর্তমানে কার্যকর আছে এবং কোন কোন বিধি সংশোধিত হইয়াছে বা আপনা হইতে অকার্যকর হইয়া পড়িয়াছে, তাহা নির্ধারণ করা অত্যন্ত দুরূহ।

বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস
 পার্ট-১ 
(রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত এবং সময়ে সময়ে সংশোধিত)
প্রথম অধ্যায়
প্রয়োগ পরিধি
(EXTENT OF APPLICATION)
 বিধি-১। এই বিধিমালা বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস নামে অভিহিত হইবে। ভিন্যরূপ বর্ণিত থাকার ক্ষেত্র ব্যতীত এই বিধিমালা ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ তারিখ হইতে বলবৎ হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে।
উরোক্ত লেখাগুলো মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া রচিত “বাংলাদেশ সার্ভিস রুলসঃ পার্ট-১ ও ২” নামক গ্রন্থ থেকে উল্লেখ করা হলো, যা ২৯তম সংস্করণে লেখক বর্ণিত হয়েছে।
আজকের এ পোস্টে সম্মানীত লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞা জানিয়ে তাঁর উক্ত বইটি ব্লগের সম্মানীত পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হলো। আপনারা বই কিনুন, পড়ুন তবেই লেখকের শ্রম সার্থক হবে।
 

বইটি নিচ থেকে স্ক্রল করে দেখা যাবে-


 

--------------------------------------
আরও দেখুন-

------------------------------------------------------

পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুকপেজে” লাইক দিয়ে রাখুন।

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।



কোন মন্তব্য নেই

pollux থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.