Dear visitor, welcome to educational blog. Hope, see you again- thank you.

জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬-এর প্রজ্ঞাপন || Gazette for National Medicines Policy, 2016 - সকল গেজেট এক ঠিকানায়

জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬-এর প্রজ্ঞাপন || Gazette for National Medicines Policy, 2016


জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬-এর প্রজ্ঞাপন || Gazette for National Medicines Policy, 2016 জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬-এর প্রজ্ঞাপন। সম্মানীত ভিজিটর, সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র সমৃদ্ধ এ বাংলা ব্লগ সাইটে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। অনুগ্রহপূর্বক, পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমার এই অলগেজেটস ডট কম সাইটে নতুন এসে থাকেন; তাহলে, সাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত নতুন পোষ্টের আপডেট পেতে-প্লিজ, সাইটের ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে সাইটটির
সঙ্গেই থাকুন। আর যদি ইতোমধ্যে আপনি “ফেজবুক পেজে” লাইক দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আবারও স্বাগত জানাচ্ছি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র একত্রে, একসঙ্গে পাবার এ পাঠকপ্রিয় বাংলাদেশী বাংলা ব্লগে। আশা করি, পরবর্তীতে আবারও এসে ধন্য করবেন “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে।





পাঠক, আপনাদের সকলের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এ ব্লগে আয়োজন করেছি-প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র, প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন, মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র, পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ, ধর্মীয় ই-বুকসমূহ, আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ, জাতীয় পরিচয় পত্র বিষয়ক প্রজ্ঞাপন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন ও পত্র, জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদি। এবার আসা যাক, আজকের পোষ্টের কথায়।
--------------------------------------------------
আরও দেখুন-
--------------------------------------------------
জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬-এর প্রজ্ঞাপন। 
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিসভা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অনুমোদনক্রমে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় “জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬” প্রণয়ন করেন।
“জাতীয় ঔষধ নীতি, ২০১৬”-এর প্রজ্ঞাপন ১৫ মার্চ, ২০১৭ খ্রি: তারিখে জারি করা হয়।
দেশে ওষুধের কাঁচামাল প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম উৎপাদিত হচ্ছে। তাছাড়া দেশের মানুষের কার্যকর চিকিৎসা সেবার জন্য অত্যাবশ্যকীয় ঔষধ উৎপাদনের পরিমাণ আরও বাড়ানো প্রয়োজন। ঔষধ উৎপাদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্দেশিত GMP কঠোরভাবে মেনে চলা, বাজারে নকল-ভেজাল মেয়াদোত্তীর্ণ-নিবন্ধনবিহীন-কাউন্টারফেইট-মিসব্রান্ডেড ও চোরাচালানকৃত ওষুধের বিক্রি প্রতিরোধ করা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শমতো ওষুধের যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা, দেশে পর্যায়ক্রমে কমিউনিটি ফার্মেসী প্রতিষ্ঠা করা এবং সকল বড় হাসপাতালে হসপিটাল ফার্মেসী চালু করা আবশ্যক। সর্বোপরি পরিবর্তিত বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে দেশের জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও ঔষধ রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মেধাস্বত্ব ও বাণিজ্য আইন বা ট্রিপস (Trade Related Aspects of Intellectual Property Rights - TRIPS) চুক্তির আলোকে বাংলাদেশের ঔষধ সেক্টরকে প্রস্তুত করা প্রয়োজন। বর্তমান সরকার নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক সরকার গঠনের শুরুতে জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি, জাতীয় জনসংখ্যা নীতি এবং জাতীয় ঔষধনীতি প্রণয়নে হাত দেন। জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি, ২০১১, জাতীয় জনসংখ্যা নীতি, ২০১২ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে জাতীয় ঔষধনীতি, ২০১৬ প্রণয়ন করা হয়েছে।





জাতীয় ঔষধনীতির লক্ষ্যসমূহ:
১. জনগণ যাতে নিরাপদ, কার্যকর ও মানসম্পন্ন ঔষধ সহজে ক্রয়সাধ্য মূল্যে পেতে পারে   তা নিশ্চিত করা।
২. ঔষধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার এবং সুষ্ঠু পরিবেশন ব্যবস্থা (Dispensing) নিশ্চিত করা।
৩. স্থানীয় সকল পদ্ধতির ঔষধ প্রস্তুতকারী শিল্পসমূহকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সেবা ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা, যাতে মানসম্পন্ন ঔষধ ও ঔষধের কাঁচামাল উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়।
৪. দেশের উৎপাদিত ঔষধের রপ্তানি বৃদ্ধি করা।
৫. ঔষধের কার্যকর নজরদারী (Surveillance) ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
 

 
পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে  লাইক দিয়ে রাখুন

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।



কোন মন্তব্য নেই

pollux থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.